Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

রাইফেল ক্লাব

কার্যনির্বাহী কমিটি:

পদবী

নাম

মোবাইল নং

প্রেসিডেন্ট

জেলা প্রশাসক, র্ংপুর।

 

ভাইস-প্রেসিডেন্ট

পুলিশ সুপার, রংপুর।

 

ভাইস-প্রেসিডেন্ট

আলতাফ হোসেন চৌধুরী (আলা চৌধুরী)

০১৭১৫২৭০৬১৯

সাধারন সম্পাদক

ওবায়দুর রহমান চৌধুরী

 

ক্লাবের নিজস্ব আগ্নেয়াস্ত্রের তালিকা
১। .২২ বোর রাইফেল (ব্রন) ৭ টি।
২। .১৭৭ এয়ার  ম্যাচ রাইফেল (জার্মানী) ৩ টি।
৩। .১৭৭ এয়ার ম্যাচ রাইফেল (টার্কিস) ৩ টি
৪। .১২২ রিভলবার  ১ টি।
৫। .২২ রিপিট ফায়ার পিস্তল ১ টি।
                                                       রাইফেলস ক্লাব, রংপুর।

অত্র ক্লবের নাম রংপুর রাইফেল ক্লাব। বৃহত্তর রংপুর জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে রাধাবল্লভে এর নিজস্ব অফিস অবস্থিত।       

এটি বৃহত্তর রংপুর জেলার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত যা ১৯৬৪ সালে স্থাপিত। প্রথমাবস্থায় জেলা আনসার এ্যাড্জুটেন্ট অফিসের একাংশে এর কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তিতে রাধাবল্লভ, রংপুরে নিজস্ব ভবনের ভিক্তি প্রস্তর স্থাপন করেন ১৯৮৬ সালের ৩রা ডিসেম্বর জনাব তোফায়েল আহ্মেদ চৌধরী তৎকালীন জেলা প্রশাসক এবং জনাব এ,এম, মোবাইদুল ইসলাম  জেলা প্রশাসক ক্লাব ভবনের শুভ  উদ্বোধন করেন ১৯৯০ সালের ২৪শে নভেম্বর।

ক্লাব ভবনটি নির্মানে মরহুম এম, এ, সামাদ,মরহুম আমিরুল ইসলাম,মরহুম মাহা্মুদ জালাল (দুলু) এবং অত্র ক্লাবের সহিত সম্পৃক্ত তৎকালীন কর্মকর্তাবৃন্দ, সকল সদস্য ও শ্যূটিং ক্রীড়ামোদী ব্যক্তিবর্গের অবদান অনস্বীকার্য।

অতীতে ক্লাবের কোন শ্যূটিং রেঞ্জ ছিল না। পুলিশ ফায়ারিং রেঞ্জে শূটারদের প্রশিক্ষন, অনুশীন ও প্রতিযোগিতা  অনুষ্ঠিত হতো। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস এবং মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে উন্মুক্ত শ্যূটিং প্রতিযোতা হতে বাছাইকৃত শূটার এবং  স্কুল কলেজের আগ্রহী ছাত্র/ছাত্রদের প্রশিক্ষণ দিয়ে শুটার তৈরী করা হয়ে থাকে।

এ ক্লাবে শূটাদের অনেকেই জাতীয় ও অন্তঃক্লাব শ্যূটিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে ক্লাবের গৌরব বয়ে এনেছেন। মরহুম এ,বি, সিদ্দিক ছিলেন তাদের অন্যতম।

­­­­

শ্যূটারদের নিয়মিত অনুশীলনের স্বার্থে সাধারণ সম্পাদক জনাব এস,এম ওবায়দুর রহমান চৌধরী, সহ- সভাপতি মরহুম মাহা্মুদ জালাল দুলু, সহ-সভাপতি জনাব মোঃ আলতাব হোসেন চৌধরী, সহ- সভাপতি জনাব মোসাদ্দেক হোসেন,যুগ্ন সম্পাদক জনাব এম,এ মান্নান প্রামানিক, জনাব আলী ওয়াহেদ রওশন  ও জনাব ফজলে করিম সহ  অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এবং তৎকালীন জেলা প্রশাসক জনাব মোয়াজ্জেম হোসেন ও পুলিশ সুপার জনাব  নাঈম আহ্মেদ এর সহযোগিতায় ক্লাব ভবন সংলগ্ন জায়গায় ১০ মিটার শ্যূটিংরেঞ্জ তৈরী করা সম্ভব হয়। জনাব মোয়াজ্জেম হোসেন জেলা প্রশাসক, রংপুর ১৯৯৮সালে ৭ মে রেঞ্জটির ভিত্তি প্রস্তর  স্থাপন করেন এবং ২০০০সালের ২৯জুলাই রেঞ্জটি শুভ উদ্বোধন করেন। এর অব্যবহিত পরেই ২০০১সালে ২০জানুয়ারী তিনি ৫০মিটার শ্যূটিং রেঞ্জ এর  ভিত্তি প্রস্তর স্থপন করেন এবং ২০০১ সালে ২৭মার্চ রেঞ্জটির শুভ উদ্বোধন করেন। ১০মিটার ও ৫০মিটার  শ্যূটিং রেঞ্জ সহ এ  ক্লাব ভবনটি ১.০৪ একর জমির উপরে অবস্থিত।

ক্লাবের নিজস্ব কোচ ও জাতীয় পর্যায়ের শুটার রয়েছে। ক্লাবের  বর্তমান আজীবন সদস্য ৩১জন এবং সাধারণ ও সহোযোগি সদস্য ১০৫, শূটার সদস্য ২১জন ।

ক্লাবের সাধারণ সম্পদক জনাব এস,এম, ওবায়দুর রহমান চৌধরী অলিম্পিক সলিডারিটি কোর্চে অংশগ্রহন করে কৃতিত্বের সনদ প্রাপ্ত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি জাতীয় শূাটং ফেডাশনেরও নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়াও জনাব মোঃ আলতাব হোসেন চৌধরী সহ-সভাপতি বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার পক্ষ হতে জাতীয় শূটিং ফেডারেশনের কাউন্সিলর ও ফেডারেশনের আমদানী ও বরাদ্দ উপ-পরিষদের সদস্য মনোনীত হয়েছে।

সুদীর্ঘ ৪২ বছর পর ২০০৭ সালে রংপুর রাইফেল ক্লাবের ব্যবস্থপনায় রংপুরে ১৩তম আন্তঃ শূটিং প্রতিযোগিতা সফল ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংদেশের বিভিন্ন জেলা হতে ৩৫টি ক্লাব এ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করেছে।

ক্লবের উদ্দেশ্যঃ-(ক) জন সাধারণের মাঝে শ্যূটিংকে জনপ্রিয় করে তোলা যাতে দেশ রক্ষার জরুরী  প্রয়োজনে জনগন স্বেচ্ছসেবী হিসেব অংশ গ্রহনে সক্ষম হয়। 

               (খ) জাতীয়, অঞ্চলিক এবং অন্তর্জাতিক শ্যূটিং প্রতিযোগিতা সমূহে অংশ গ্রহনের জন্য প্রশিক্ষনের মাধ্যমে সদস্য/সদসা দের পারদর্শী করে তোলা ।

               গ) শ্যূটিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্র শস্ত্র গোলাবারুদ সংগ্রহ এবং রেঞ্জ তৈরীর ব্যবস্থা করা ।

              (ঘ) জাতীয় শ্যূটিং ফেডারেশনের এফিলিয়েশন গ্রহন এবং নিয়ম কানুন মেনে চলা।

             (ঙ) ক্লাবের সদসদের মাঝে শ্যূটিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান এবং শ্যূটিং  ফেডারেশনের সহযোগিতায় জাতীয় ও আঞ্চলিক/অন্তঃক্লাব শূটিং প্রতিযোগিতার                   ব্যবস্থা করা।

        (চ) সদস্য সদস্যাদের চারিত্রিক, মানসিক এবং শারীরিক উন্নয়নের জন্য খোলাধুলা, কৃষ্টিও সংস্কৃতিক এবং চিত্ত বিনোদনের ব্যবস্থা করা এবং সকল পর্যায়ের নানাবিধ খেলাধৃলায় অংশ গ্রহন করা।

অফিসের কার্যাবলীঃ (ক) অফিসের দৈনন্দিন আয়-ব্যয় লিপিবদ্ধ করন, জাতীয় শূটিং ফেডারেশন হতে অস্ত্র ও গোলা  বারুদে বরাদ্দ গ্রহন, বরাদ্দ কৃত             মালামাল উত্তোলন ও বিতরণের সিদ্ধান্ত, অন্তঃ ক্লাব ও জাতীয় শূটিং প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস  এবং মহান বিজয় দিবসের  অনুষ্ঠান ইত্যাদি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত  কার্যনির্বাহী কমিটি সভার মাধ্যমে হয়ে থাকে।

সংগঠনিক কাঠামোঃ

(ক) ১৫ হইতে ২৫সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটির মাধ্যমে ক্লাবের ব্যবস্থাপনা পরিচালনা হওয়ার বিধান রয়েছে।


রংপুর পুলিশ লাইন অস্ত্রাগারে নিরাপদ হেফাজতে সংরক্ষিত রংপুর রাইফেল ক্লাবের  অস্ত্র ও গোলা বারুদ্দের সংখ্যা নিম্নরূপঃ

১। ১২বোর দোনলা বন্দুক.......................১টি (ক্লাবের ব্যবহারে জন্য)

২। । ১২বোর সেমি অটো বন্দুক...............১টি

৩। .২২ বোর রাইফেল ..........................৬টি (৩টি শূটা)দের ব্যবহারের জন্য)

৪। .২২ বোর মাউজার রাইফেল ................১টি(ত্রুটি পূর্ণ)

৫। .২২ বোর রিভল বার.........................১টি

৬। .২২ বোর রেপিড ফায়ার পিস্তল.............১টি

৭। .২২ বোর ফ্রি পিস্তল ..........................১টি

৮। .১৭৭ এয়ার রাইফেল ........................৩টি

৯। .১৭৭ এয়ার ম্যাচ রাইফেল....................২টি (ত্রুটি পূর্ণ)

১০। .১৭৭ এয়ার ম্যাচ রাইফেল..................২টি

১১। .১৭৭ এয়ার ম্যাচ পিস্তল.....................১টি(ত্রুটি পূর্ণ)

কার্তুজঃ 

(১) ১২ বোর বন্দুকের কার্তুজ.............................৪৩০টি

(২).২২ বোর রাইফেলের কার্তুজ.........................৫৪০০পিচ

(৩).৩২ বোর পিস্তল / রিভলবারের কার্তুজ..............১৮৬ পিচ

(৪).১৭৭ এয়ার রাইলের পিলেট ........................৩০০০টি   

জাতীয় কমিটিতে প্রতিনিধিত্বের তালিকাঃ-

আলহাজ্ব  এস,এম,ওবায়দুর রহমান চৌধরী রংপুর রাইফেল ক্লাবের  সাধারণ সম্পাদক. এবং জাতীয় শূটিং ফেডারেশনের কাউন্সিলর ও শূটিং ফেডারেশনের নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য।

মোঃ আলতাব হোসেন চৌধরীও জাতীয় শূটিং ফেডারেশনের কাউন্সিলর এবং  আমদানী ও বরাদ্দ উপ-পরিষদের সদস্য।